Monday, September 26, 2016

সায়েন্টিফিক পেপার প্রেজেন্টেশন করলেন বিজ্ঞানী ড. কে, এম, খালেকুজ্জামান

  • Share The Gag
  • বিজ্ঞানী ড. কে, এম, খালেকুজ্জামান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহীতে International Conference on Botanical Pesticides and Environmental Sustainability, 2016-G , ২০১৬-এ অংশ গ্রহণ করেন এবং ২৪.০৯.২০১৬ খ্রি: তারিখে সায়েন্টিফিক পেপার উপস্থাপন করেন। তাঁর সায়েন্টিফিক পেপারের শিরোনাম ছিল “Management of foot and root rot disease of Fenugreek”

     

    তিনি ১৯৮১ সালে এস. এস. সি. পরীক্ষা পাশ করেন এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ হতে উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব বিষয়ে পি-এইচ. ডি. ডিগ্রী অর্জন করেন। বিজ্ঞানী ড. খালেকুজ্জামান বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে “বিভিন্ন ফসলের রোগ, রোগ নির্ণয় ও তাদের দমন ব্যবস্থাপনার” উপর ২৩ বছর যাবৎ গবেষণা করেছেন। বর্তমানে তিনি অত্র ইনস্টিটিউটেই “মসলা ফসলের রোগ, রোগ নির্ণয় ও তাদের দমন ব্যবস্থাপনার” উপর গবেষণা করছেন। তিনি ১২টি পেশাজীবি সমিতির আজীবন সদস্য।

    তিনি বিভিন্ন ফসলের রোগ, রোগ নির্ণয়, রোগ দমন ব্যবস্থাপনা, রোগের স্কোরিং স্কেল, রোগের পূর্বাভাস, ক্রপ মডেলিং, বুনিয়াদী প্রশিক্ষন, ইনডাকশন ট্রেনিং, অফিস ব্যবস্থাপনা, গবেষনা পদ্ধতি, নার্সারী ব্যবস্থাপনা, বানিজ্যিকভাবে ফুল উৎপাদন, বীজ প্রযুক্তি, সায়েন্টিফিক রিপোর্ট রাইটিং, ইন্টারনেট, কম্পিউিটার, গ্রাফিক্স, ভিডিও এডিটিং, ডাটা প্রসেসিং, ডাটা এ্যানালাইসিস ইত্যাদি বিষয়ের উপর বিশেষভাবে প্রশিক্ষন প্রাপ্ত। তাঁর দেশী-বিদেশী ও আন্তর্জাতিক জার্নালে মোট ১৪৩ টি পূর্নাঙ্গ সায়েন্টিফিক পেপার, ১৯ টি অ্যাবস্ট্রাক্ট ও ২ টি শর্ট কমিউনিকেশন প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও কৃষিকথা, উর্বরা, কৃষি সওগাত, কৃষি বার্তা, কৃষি প্রযুক্তি, কৃষি বিপ্ল¬বসহ দেশের বিভিন্ন জাতীয়, স্থানীয় ও ইন্টারনেট পত্র-পত্রিকায় কৃষি বিয়য়ক তাঁর মোট ৬০ টি পপুলার আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর এ পর্যন্ত ৪ টি বুকলেট ও ফোল্ডার প্রকাশিত হয়েছে।

    তাঁর উদ্ভাবিত ও বাস্তবায়িত গবেষণা প্রোগ্রামের সংখ্যা ১৪২ এবং গবেষণাকৃত কৃতিত্ত্ব/ফলাফল ৭১। বিজ্ঞানী ড. খালেকুজ্জামান ‘‘বাণিজ্যিক ফল বাগান’’, ‘‘বানিজ্যিক ভিত্তিতে সবজির চাষ’’, ”সবজি বীজ উৎপাদনের কলাকৌশল”, ‘‘বসতবাড়ীর আশে-পাশে সবজি ও ফলের চাষ’’, ‘‘বসতবাড়ীর আশে-পাশে মসলার চাষ’’, ‘‘ফুল ও শোভাবর্ধণকারী গাছের চাষ” এবং ‘‘বসতবাড়ীর আশে-পাশে নার্সারীর কলাকৌশল’’ নামক ৭ টি বই-এর সহযোগী লেখক। তিনি ২০১৫ সালে কৃষি বিয়য়ক লেখার উপর কৃষি সম্মাননা পদক ও ক্রেস্ট প্রাপ্ত হয়েছেন। তিনি বিভিন্ন জার্নালের সহযোগী সম্পাদক ও পেপার রিভিউয়ারের দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন। বিজ্ঞানী ড. খালেকুজ্জামান বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের এম. এস., এম. ফিল ও পি-এইচ. ডি. ছাত্র-ছাত্রীদের গবেষণা তত্ত্বাবধায়ক ও থিসিস পরীক্ষক। বর্তমানে তিনি মসলা গবেষণা কেন্দ্র, বিএআরআই, শিবগঞ্জ, বগুড়ায় উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব) হিসেবে কর্মরত আছেন।

     

    Thursday, September 22, 2016

    রেড লেডী এফ -১ হাইব্রিড পেঁপে বিস্তারিত

  • Share The Gag
  • এটি তাইওয়ানের উচ্চ ফলনশীল বামন প্রজাতির পেঁপে। রেডলেডি জাতের প্রত্যেক টি গাছে পেঁপে ধরে ।এই জাতের পেঁপে গুলি বেশ বড়। ফলের রং লাল-সবুজ। এক একটি ফলের ওজন ১..৫ থেকে ২ কেজি। মাংস বেশ পুরু, গাঢ় লাল, স্বাদে বেশ মিষ্টি ও সুগন্ধিযুক্ত। গাছের উচ্চতা ৬০-৮০ সেঃ মিঃ হয় তখন ফল ধরা শুরু হয় প্রতিটি গাছ ৪০ টির অধিক ফল ধারন করে। কাঁচা ও পাকা উভয়ভাবে বাজারজাত করা যায়। পাকা অবস্থায় সহজে নষ্ট হয় না বলেই, দূর দুরান্তে বাজারজাত করা যায়। এই জাতের পেঁপে রিং স্পট ভাইরাস রোগ সহ্য ক্ষমতা আছে।

    অঙ্কুরিত হার ৭৫%-৯৫% বীজের পরিমান ২ গ্রাম ( ১২০-১৪০ টি )প্রতি গাছে ফলন ৫০-১২০ পর্যন্ত ফল ধারন করেফলের আকারএক একটি ফলের ওজন ১.৫ থেকে ২ কেজি

    বীজের হার:

    প্রতি গ্রামে বীজের সংখ্যা ৬০-৭০টি। হেক্টর প্রতি ৭০-১০০ গ্রাম বীজের প্রয়োজন। সে হিসেবে ৩০০০-৩২০০ চারা দিয়ে ১হেঃ জমিতে পেঁপে চারা লাগানো যায়।

    চারা তৈরিঃ

    বীজ থেকে বংশ বিস্তার করা যায়। বীজের প্যাকেট কেটে ২ ঘন্টা রোদে শুকানোর পর ২ ঘন্টা রোদে শুকানোর পর ঠান্ডা জায়গায় রেখে ঠান্ডা করে ১০ থেকে ১২ ঘন্টা পানিতে ভেজানোর পর পলেথিন ব্যাগে চারা তৈরি করতে হবে। পলিথিন ব্যাগে চারা তৈরি করলে রোপনের পর চারা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ৫X৬ সেঃ মিঃ আকারে ব্যাগে সম পরিমাণ বেলে দোয়াশ মাটি ও পচা গোবরের মিশ্রণ ভর্তি করে, ব্যাগের তলায় ২-৩ টি ছিদ্র করতে হবে। তারপর এতে সদ্য সংগৃহীত বীজ হলে একটি এবং পুরাতন বীজ হলে ২টি বীজ বপন করতে হবে। ১টি ব্যাগে এক এর অধিক চারা রাখা উচিৎ নয়।

    রেডলেডি হাইব্রিড পেঁপে জাতের বৈশিষ্ট্যঃ-

    এটি তাইওয়ানের উচ্চ ফলনশীল বামন প্রজাতির পেঁপে।
    রেডলেডি জাতের প্রত্যেক টি গাছে পেঁপে ধরে ।

    রেডলেডি জাতের পেঁপে গাছ সর্বচো ১০’ ফিট হয়।

    গাছের উচ্চতা ৬০-৮০ সেঃ মিঃ হয় তখন ফল ধরা শুরু হয়।
    প্রতিটি গাছে ৫০-১২০ পর্যন্ত ফল ধারন করে।

    ৫-৬ মাসের মধ্য ফুল আসে এবং প্রথম ফল পাওয়া যায় ৭-৯ মাসের মধ্য।
    এই জাতের পেঁপে গুলি বেশ বড়।
    ফলের রং লাল-সবুজ।

    এক একটি ফলের ওজন ১..৫ থেকে ২ কেজি।

    মাংস বেশ পুরু, গাঢ় লাল, স্বাদে বেশ মিষ্টি ও সুগন্ধিযুক্ত।

    কাঁচা ও পাকা উভয়ভাবে বাজারজাত করা যায়।

    পাকা অবস্থায় সহজে নষ্ট হয় না বলেই, দূর দুরান্তে বাজারজাত করা যায়।

    এই জাতের পেঁপে রিং স্পট ভাইরাস রোগ সহ্য ক্ষমতা আছে।

    এই জাতের জীবন কাল ২ বছর অধিক।
    রেডলেডি উচ্চ ফলনশীল বামন প্রজাতির পেঁপে জাতটি বাংলাদেরশের আবহওয়াতে চাষ উপযোগী। বাংলাদেশের অনেক স্থানে এর চাষ হচ্ছে। বিশেষ করে পাহাড়ি অঞ্চলে ফলন খুবই ভাল হচ্ছে। বান্দরবানের মাটি ও আবহাওয়া রেডলেডি পেঁপে চাষের জন্য উপযোগী। শুরু করে দিতে পারেন বামন প্রজাতির রেডলেডি পেঁপে চাষ।

    বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ সহযোগিতা এবং অরিজিনাল বীজের জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৭৭১৬২৫২৫২।

    Tuesday, September 20, 2016

    কুল চাষ

  • Share The Gag
  • পুষ্টি মূল্য: কুল পুষ্টি সমৃদ্ধ ফল।



    ভেষজ গুণ: এটি রক্ত শোধন, রক্ত পরিস্কার এবং হজমিকারক হিসেবে কাজ করে। তাছাড়া পেটে বায়ু, অরুচি ও প্রদর  রোগ ফুল থেকে তৈরি ওষুধ ব্যবহার করা হয়।

    উপযুক্ত জমি ও মাটি :  যে কোন ধরনের মাটিতেই বিশেষ করে দোআঁশ মাটিতে কুলের চাষ ভাল হয়। কুলগাছ লবাণাক্ততা ও জলাবদ্ধতা উভয়ই সহ্য করতে পারে।

    জাত পরিচিতি:

    বারি কুল-১: এটি নারিকেলী জাত নামে পরিচিত। দেশের উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে, বিশেষত রাজশাহী ও খুলনা এলাকায় চাষাবাদের জন্য এটি একটি উপযুক্ত জাত। ফল আকারে বড়, ওজন গড়ে ২৩ গ্রাম ও লম্বা।
    বারি কুল-২: জাতটি উত্তারাঞ্চলে চাষাবাদের জন্য ভাল হলেও দেশের অন্যত্রও চাষ করা যায়। ফল আকারে বড় ও ডিম্বাকৃতি।
    আপেল কুল: আপেল কুল বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর ড. মোফাজ্জল হোসেন কর্তৃক উদ্ভাবিত এবং জাতীয় বীজ বোর্ড থেকে অনুমোদিত। আপেল এর মতো রঙ হওয়ার জন্যে কুলটির নাম দেওয়া হয়েছে আপেল কুল। মিষ্টি স্বাদের জন্য অন্য কুলের চেয়ে এটি অনেক ভালো।
    বাউকুল-১: ফল আকারে অনেক বড় হয় (গড়ে ৯০ গ্রাম)। মিষ্টতার পরিমানও অনেক বেশি। আগাম পরিপক্ক হয়। সারা দেশেই চাষ করা যায়।
    চারা তৈরি: দু’ভাবে বংশ বিস্তার করা যায়। বীজ থাকে এবং কলম তৈরি করে। কলমের চারা উত্তম কারণ এতে বংশগত গুণাগুণ অক্ষুন্ন থাকে। বলয়, তালি অথবা টি-বাডিং এর মাধ্যমে কলমের চারা তৈরি করা যায়।
    চারা রোপণ: মধ্য মাঘ থেকে মধ্য চৈত্র এবং মধ্য শ্রাবণ থেকে মধ্য ভাদ্র চারা তৈরির উপযুক্ত সময়। চারা রোপণের মাসখানেক আগে চারিদিকে ১ মিটার করে গর্ত তৈরি করে নিতে হয়। লাইন থেকে লাইন এবং গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ১ মিটার করে রাখা দরকার।
    সার ব্যবস্থাপনা: প্রতি গর্তে চারা রোপণের ১০-১২ দিন আগে পচা গোবর ২৫ কেজি, টিএসপি সার ২৫০ গ্রাম, এমওপি সার ২৫৫ গ্রাম এবং ইউরিয়া সার ২৫০ গ্রাম প্রয়োগ করতে হয়।
    ১-২ বছর বয়সের গাছের গাছ প্রতি পচা গোবর ১২ কেজি, টিএসপি সার ২৫০ গ্রাম, এমওপি সার ২৫০ গ্রাম এবং ইউরিয়া সার ৩০০ গ্রাম প্রয়োগ করতে হয়। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে সারের পরিমানও বাড়াতে হবে। এ সারগুলো সারা বছরে ২/৩ কিসি-তে প্রয়োগ করতে হয়। ফল ধরার পর, ফল সংগ্রহের পর ও বর্ষার পর উপরোক্ত সার প্রয়োগ করা ভাল।
    সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা: শুকনা মৌসুমে বিশেষ করে ফুল ও ফল ধরার সময়ে মাসে ১ বার সেচ দিরে ভাললন পাওয়া যায়। ফল ধরার পর ১৫ দিন পরপর সেচ দিলে আশানুরুপ ফলন পাওয়া যাবে। তাছাড়া গাছের গোড়া ও নালার আগাছা সব সময় পরিষ্কার রাখা প্রয়োজন। চারা গাছের কাঠামো মজবুত রাখার জন্য প্রথম বছরে গাচের গোড়া থেকে ৭৫ সে.মি উঁচু পর্যন্ত কোন ডালপালা রাখা যাবেনা।
    ছাঁটাই: কুল গাছের বৃদ্ধি ও পরিমিত ফল ধরনের জন্য ডাল ছাঁটাই একটি জরুরি কাজ। ঠিকমতো ছাঁটাই না হলে বাগান নষ্ট হয়ে যেতে পারে। কলম মাটিতে লাগানোর পর একটি সতেজ ও বাড়ন্ত ডালকে উপরের দিকে বেড়ে উঠতে সাহায্য করতে হবে। এজন্য প্রয়োজনমতো সতেজ ডাল রেখে বাকিগুলো কেটে দিতে হবে। এ কাজে কাচি ব্যবহার করতে হবে ও কাঠি দিয়ে মূল গাছকে খাড়া রাখতে হবে। গাছ কাটতে হবে সমান করে, যাতে মূল গাছের কোন বাকল বা ছাল না উঠে এবং মূল গাছের যাতে কোন ক্ষতি না হয় সেদিকে খুব সতর্কভাবে খেয়াল রাখতে হবে। কাটা অংশটি কাঁচা গোবর দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। এরপর কাণ্ডটিতে প্রচুর নতুন কুশি জন্ম নিবে। ফলে উপরের ২ ফুট অংশের নতুন গজানো শাখা প্রশাখায় গাছটি ছাতার মতো আকার নিবে এবং এক পর্যায়ে একটি ঝাকড়া গাছ হবে। প্রতি বছর মার্চে গাছ ছাঁটাই করতে হবে। বড় ডাল সাবধানে করাত দিয়ে কাটতে হবে। কুল গাছে সব সময় নতুন গজানো শাখায় মুকুল আসে। এজন্য নিয়মিত ছাঁটাইয়ের ফলে গাছে বেশি পরিমাণ নতুন শাখা-প্রশাখা গজাবে ও সেই সাথে বেশি পরিমাণ ফল ধরবে।

    রোগ ব্যবস্থাপনা:
    রোগের নাম: কুল গাছের পাউডারি মিলডিউ
    ভূমিকা: এটি ছত্রাকজনিত একটি রোগ। এর আক্রমনে পলন অনেক কমে যায়।
    ক্ষতির নমুনা: আক্রান্ত ফুল ও ফল গাছ থেকে ঝরে পরে।
    অনুকূল পরিবেশ: গাছের পরিত্যক্ত অংশে এবং অন্যান্য পেষক উদ্ভিদে এ রোগের জীবাণু বেঁচে থাকে। এটি বাতাসের মাধ্যমে সহজেই ছড়িয়ে পড়ে।
    বিস্তার: উষ্ণ ও ভিজা আবহাওয়ায় বিশেষকরে মেঘাচ্ছন্ন অবস্থায় এ রোগ দ্রুত বিস্তার লাভ করে।
    ব্যবস্থাপনা: গাছে ফুল দেখা দেযার পর থিওভিচ ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম বা টিল্ট ২৫০ ইসি প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ মি.লি মিশিয়ে সেপ্র করতে হবে। পরবর্তী ১৫ দিন পর পর দুইবার সেপ্র করতে হবে।
    ফসল তোলা: মধ্য পৌষ থেকে মধ্য চৈত্র মাসের মধ্যে ফল পাওয়া যায়। ফলের রঙ হাল্কা সবুজ বা হলদে হলে সংগ্রহ করতে হয়।