Wednesday, June 15, 2016

মান্দায় ‘আখা’ কৃষি বান্ধব চুলা ও বায়োচার উৎপাদন বিষয়ক কর্মশালা

  • Share The Gag
  • মান্দায় ‘আখা’ কৃষি বান্ধব চুলা ও বায়োচার উৎপাদন বিষয়ক কর্মশালা

    বুধবার সকালে নওগাঁর মান্দায় বেসরকারি সংস্থা সিসিডিবির হলরুমে ‘আখা’ কৃষি বান্ধব চুলা, বায়োচার উৎপাদন ও জমিতে প্রয়োগ বিষয়ক দু’দিন ব্যাপি কর্মশালার উদ্বোধন করা হয়েছে। কর্মশালার উদ্বোধন করেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম প্রামানিক।



    কর্মশালায় উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা তারিক এলাহী, সিসিডিবির পলিসি এ্যাডভাইজার এম মাহবুবুল ইসলাম, মান্দার ভারপ্রাপ্ত এরিয়া ম্যানেজার তনুশ্রী মালাকার, বায়োচার প্রজেক্ট অফিসার জান্নাতুল ফেরদৌস ও কৃষ্ণ কুমার সিংহ বক্তব্য দেন। কর্মশালায় সিসিডিবি ফোরামের ১৫ জন নারী সদস্য ও ১০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেন।



    সোর্স-জনকন্ঠ।

    আম বাণিজ্যে রাজশাহীর কৃষি ভিত্তিক অর্থনীতি চাঙ্গা

  • Share The Gag
  • আম বাণিজ্যে রাজশাহীর কৃষি ভিত্তিক অর্থনীতি চাঙ্গা

    রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সর্বত্র কয়েক দিন ধরে আমের বিপুল সরবরাহ ও ব্যাপক বেচাকেনায় এ অঞ্চলের কৃষি ভিত্তিক অর্থনীতি চাঙ্গা হয়ে উঠছে। মার্কেট, হাট ও অন্যান্য গ্রোথ সেন্টারের সর্বত্র আম ভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্য গোটা এলাকার গ্রামীণ অর্থনৈতিক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। এখন যদি কেউ জেলাগুলো সফর করেন তা হলে তারা প্রচুর আমের সরবরাহ দেখতে পারেন, অনেক ক্রেতা ও বিক্রেতার ভিড় দেখা যাবে, তারা আমের দর কষাকষি নিয়ে ব্যস্ত আছেন। প্রচুর আম পাইকারি ও খুচরা বিক্রির কারণে এলাকার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে অর্থেও লেনদেন বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও গোটা দেশ থেকে আসা ক্রেতারা রাজশাহী নগরী ও পাশ্ববর্তী আম বাজারে ভিড় করছেন। গোপাল ভোগ, ল্যাংড়া, খিরশাপাতি ও মোহনভোগ প্রতি মণ সর্বোচ্চ ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা ধরে বিক্রি হচ্ছে। আমের এই মৌসুমী ব্যবসায় প্রায় ৫০ হাজার লোক আম আহরণ থেকে বিক্রি পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকা-ে যুক্ত রয়েছে।

    আমের ঝুড়ি তৈরি, আম বাছাই ও প্যাকেজিংসহ আনুসঙ্গিক কার্যক্রমে এরা যুক্ত। ফল গবেষণা কেন্দ্রের সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবদুল আলিম বলেন, মধ্য মে থেকে ৩ মাসব্যাপী আমের মৌসুম জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, মোট উৎপাদনের ৭৮ শতাংশ আসে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ ুথেকে। এর মধ্যে মোট উৎপাদনের ৫০ শতাংশ আসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে। ড. আলিম বলেন, অনুকূল আবহাওয়ার কারণে উৎপাদন এ বছর বেড়েছে তবে বাইরের ক্রেতা কম হওয়ায় আম চাষীরা প্রত্যাশিত দাম পাচ্ছেন না। রাজশাহী থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে বানেশ্বর বাজারের আম ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম জানান, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিন প্রায় ১০০ ট্রাক আম সরবরাহ করা হচ্ছে। রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাষ্ট্রির সভাপতি মনিরুজ্জামান বলেন, রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা থেকে প্রতিদিন প্রায় ৪০টন আম সরবরাহ করা হচ্ছে।

    সোর্স- কালেরকন্ঠ.

     

    কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ৯ শতাধিক প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে

  • Share The Gag
  • কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ৯ শতাধিক প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে

    বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এ যাবত ৯ শতাধিক প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। এর মধ্যে ২০০টিরও বেশি ফসলের, ৪৭১টি উচ্চ ফলনশীল (হাইব্রিডসহ), রোগ প্রতিরোধ ও বিভিন্ন প্রতিকূল পরিবেশ প্রতিরোধী জাত এবং ৩০০টি অন্যান্য প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেছে।

    শনিবার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) কাজী বদরুদ্দোজা মিলনায়তনে ইনস্টিটিউটের এক গবেষণা কর্মশালায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।

    ১১ জুন হতে ২৯ জুন পর্যন্ত এই অভ্যন্তরীণ গবেষণা পর্যালোচনা ও কর্মসূচি প্রণয়ন কর্মশালাটি চলবে।

    বিএআরআইয়ের মহাপরিচালক ড. মো. রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ।

    এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মো. নাসিরুজ্জামান, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. আবুল কালাম আযাদ ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ মো. হামিদুর রহমান।

    সম্মানিত অতিথি ছিলেন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আকরাম হোসেন চৌধুরী, বিএআরআইয়ের পরিচালক (প্রশিক্ষণ ও যোগাযোগ) ড. ভাগ্য রানী বণিক, পরিচালক (সেবা ও সরবরাহ) ড. বীরেশ কুমার গোস্বামী।

    অনুষ্ঠানে বিএআরআইয়ের গবেষণা কার্যক্রম ও সাফল্যের ওপর সংক্ষিপ্ত উপস্থাপনা করেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক (গবেষণা) ড. মোহাম্মদ জালাল উদ্দীন।

    গত অর্থবছর যে সব গবেষণা কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছিল সেগুলোর মূল্যায়ন এবং এসব অভিজ্ঞতার আলোকে আগামী বছরের গবেষণা কর্মসূচি প্রণয়নের উদ্দেশ্যে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

    এ সব প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ফলে দেশে গম, তেলবীজ, ডালশস্য, আলু, সবজি, মসলা এবং ফলের উৎপাদন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

    এ প্রযুক্তির উপযোগিতা যাচাই-বাছাই ও দেশের বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী প্রযুক্তি উদ্ভাবনের কর্মসূিচ গ্রহণ করাই এ কর্মশালার প্রধান উদ্দেশ্য।

    এছাড়া কর্মশালায় সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিসহ ৫০০ জন বিশেষজ্ঞ বিজ্ঞানী অংশগ্রহণ করেন।

    সোর্স- জাগো নিউজ।